শিরোনাম

6/recent/ticker-posts

Header Ads Widget

Responsive Advertisement

লকডাউনে কষ্টে দিন যাপন করছেন পত্রিকার হকারেরা

মোঃ হাসান ফরাজী ঃ বোরহানউদ্দিনপ্রতিনিধিঃ‑ভোলা বোরহানউদ্দিন চলছে কঠোর লকডাউন। ভোলা বোরহানউদ্দিন এর সকল দোকানপাটবন্ধ। ব্যবসায়ীরা দোকানপাট খোলেনি। গত বৃহস্পতিবার থেকেমানুষের চলাচল ছিল সীমিত। তাই হকারদের পত্রিকা বিক্রির সংখ্যাও কমেছে।

ভোলাবোরহানউদ্দিন উপজেলার পত্রিকা বিক্রেতা মোঃ কামাল হোসেন বলেন -সবকিছু বন্ধ মানুষের চলাচল নাই, দোকানপাটও বন্ধ। তাহলে আমরা পত্রিকা বিক্রি করবো কার কাছে, পত্রিকা বিক্রি করতে না পারলে আমারআয়ও বন্ধ থাকে। আয় বন্ধ থাকলেপরিবার নিয়ে চলমু কি ভাবে, খাবকি? এই ভাবে চলতেআমাদের কষ্ট হয়। করোনা কালীন আমাদের সংসার চলাতে হিমশিম খেতে হয়।

হকারকামাল করোনাকালীন সময়  পত্রিকারহকারদের জন্য সরকারের কাছে সহযোগিতা চান! প্রায়একই কথা জানিয়ে পত্রিকার হকার মোহাম্মদ কামাল হাওলাদার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার ফেসবুক আইডিতে লিখেছেন-

সরকারেরঘোষণা, লকডাউনের মধ্যে খোলা থাকবে সকল সংবাদপত্র গণমাধ্যম। সংবাদপত্র খোলা রেখে লাভ কি যদি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখে যারা পত্রিকা কিনে?লকডাউনে সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত সংবাদপত্র বিপণন কারীরা। কারন করোনাকালীন কারো কাছ থেকে কোন প্রকার আর্থিক সহযোগিতা পাইনি। তাই আমরা সরকারের কাছে আর্থিক সহযোগিতা চাইতেছি! এই ব্যাপারে ভোলাজেলা সংবাদপত্র হকার্স ইউনিয়নের সভাপতি  মোঃমোখলেছুর রহমান বলেন -করোনাকালীন সময় আমাদের জীবন যাপন খুব কষ্টে চলে - এক নম্বরের সরকারিসকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ দুই নম্বারে স্কুল কলেজ বন্ধ

তিননম্বারে দোকানপাট বন্ধ। রাস্তায় কোন লোক চলাচল করে না তাহলে আমরাপত্রিকা নিয়া কার কাছে যামু তিনি আরও বলেন - এর আগে সরকারেরপক্ষ থেকে (২৫০০) দুই হাজার পাঁচশত টাকা করে দেওয়ার কথা ছিল। আমরা ভোলা সদরের ইউএনওর কাছে ছবিসহ দরখাস্ত করেছিলাম। আদো কোন টাকা পাইনি। সরকার যদি আমাদের নিয়ে না ভাবে আমরাকোথায় গিয়ে দাঁড়াবো।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ